1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাবা-ছেলে জুটি

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৪৯ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক: পাকিস্তানের বিপক্ষে একাদশে থেকেই অনন্য এক ক্লাবে নাম লেখালেন ডাচ অলরাউন্ডার বাস ডে লেডে। গতকাল একই ক্লাবে যুক্ত হন ইংলিশ পেসার স্যাম কারানও।
এনিয়ে সপ্তমবার বিশ্বকাপে দেখা গেল বাবা-ছেলে জুটি।   তবে এই ক্লাবে একটি জায়গায় আলাদা বাস ডে লেডে ও তার বাবা টিম ডে লেডে। দুজনেই বিশ্বকাপ খেলেছেন একবিংশ শতাব্দীতে। নেদারল্যান্ডসের হয়ে ২০০৭ বিশ্বকাপে খেলেছিলেন টিম ডে লেডে। 

১৫ বছর পর এবার ভারত বিশ্বকাপে মাঠ মাতাচ্ছেন তার ছেলে বাস ডে লেডে। এই ক্লাবে নাম লেখানোর আগে ইএসপিএনক্রিকইনফোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘এটা খুবই স্পেশাল, তবে আমি কখনোই আমার বাবা যা করেছেন সেটার পুনরাবৃত্তি করতে প্রস্তুত ছিলাম না। বিশ্বকাপে নিজের দেশের প্রতিনিধিত্ব করাটা আমার কাছে অনেক কিছু। এটা দারুণ যে, আমার বাবাও একই কাজ করেছে। তার সময়ের গল্প শুনতে পারাটা বেশ চমৎকার অভিজ্ঞতা। বাস ডে লেডের মতো এবারই প্রথম বিশ্বকাপ খেলতে এসেছেন স্যাম কারানও। তবে বিশ্বকাপ খেলার স্বাদ তার পরিবার অনেক আগেই পেয়েছে। তবে ছেলে ইংল্যান্ডের হয়ে খেললেও ১৯৮৩ ও ১৯৮৭ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের হয়ে খেলেছেন বাবা কেভিন কারান।
নিউজিল্যান্ডের সহ অধিনায়ক টম ল্যাথামের এটি তৃতীয় বিশ্বকাপ। ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত ২০১৫ বিশ্বকাপে দলে ছিলেন তিনি। তার বাবা রড ল্যাথামও ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত ১৯৯২ বিশ্বকাপে কিউইদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০১৫ বিশ্বকাপ খেলা মিচেল মার্শ এবারের বিশ্বকাপে দলে জায়গা করে নিয়েছেন। মিচেলের আগেই অবশ্য তার বড় ভাই শন মার্শ এই ক্লাবে ঢোকেন। তাদের বাবা জেফ মার্শ ১৯৮৭ সালে বিশ্বকাপজয়ী দলের অন্যতম সদস্য। বাবা-ছেলে জুটির মধ্যে জেফ মার্শ ও মিচেল মার্শই কেবল বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছেন।

১৯৮৭ বিশ্বকাপে জেফ মার্শদের কাছে হেরেই হৃদয় ভেঙে ছিল ক্রিস ব্রডের। বাবার মতো ছেলে স্টুয়ার্ট ব্রড ইংল্যান্ডের হয়ে খেলেছেন তিনটি বিশ্বকাপ।  এর আগে নিউজিল্যান্ড ল্যান্স কেয়ার্নস-ক্রিস কেয়ার্নস এবং প্রথম বাবা-ছেলে জুটি হিসেবে এই ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন ডন প্রিঙ্গেল-ডেরেক প্রিঙ্গেল। এদিকে এই ক্লাবের ঢোকার সুযোগ ছিল ভারতের স্টুয়ার্ট বিনির। কিন্তু স্কোয়াডে থাকলেও বাবা রজার বিনির মতো বিশ্বকাপে কোনো ম্যাচ খেলার স্বাদ পাননি এই অলরাউন্ডার।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..